ঢাকা ২৩ জুন, ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম
সড়ক সংস্কারের দাবীতে ৫ গ্রামের লোকের মানববন্ধন ঢাকার পশুহাটে শেকৃবির ইন্টার্ন ভেটেরিনারি ডাক্তারদের চিকিৎসাসেবা শালিখায় যৌথ বাহিনীর অভিযানে আগ্নেয়াস্ত্র সহ আটক তিন বকশীগঞ্জে জিয়া পরিবারের ছবি অবমাননার অভিযোগ জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে রামপালে দোয়া মাহফিল ও ত্রাণ বিতরণ বটিয়াঘাটায় মৎসজীবীদের নিয়ে জনসচেতনতা মূলক সভা অনুষ্ঠিত কুষ্টিয়ায় রাসেল ভাইপার সাপের কামড়ে দুজনের মৃত্যু সেনাবাহিনীর অভিযানে শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ও মোল্লা মাসুদসহ গ্রেফতার ৪ মানিকগঞ্জে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনকালে বিএনপি নেতাসহ আটক ২৪ উদোক্তা হিসেবে সম্মাননা পেলেন সাংবাদিক এ.কে.এম.মুজাহিদুল ইসলাম

সুবর্ণচরে পাউবোর বেড়ি বাঁধ কেটে ও বেড়ি বাঁধের পাশে থাকা সরকারি গাছ কেটে মাদ্রাসা নির্মাণ!

#

নিজস্ব প্রতিবেদক

১২ নভেম্বর, ২০২১,  10:17 AM

news image




নোয়াখালী সুবর্ণচর উপজেলার ৫নং চরজুবিলী ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ড দক্ষিণ কচ্ছিয়া গ্রামে (দক্ষিণ হালিম বাজার) এলাকায়  পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) বন্যানিয়ন্ত্রণ বাঁধ কেটে ও বাঁধের পাশের সরকারি গাছ কেটে মাদ্রাসা নির্মাণের অভিযোগ পাওয়া গেছে।


পানি উন্নয়ন বোর্ডের জায়গায়   সরকারি বেড়িবাঁধের ভাঙ্গন রোধ করার লক্ষ্যে সামাজিক বন বিভাগ ও স্থানীয় জনগণের গড়ে তোলা বনায়ন, আর সেই বনায়ন অবৈধভাবে রাতারাতি কেটে গড়ে তুলছে মদিনাতুল উলূম নূরানী তা'লিমূল কোরআন নামে একটি মাদ্রাসা । যে গাছ পানি উন্নয়ন বোর্ডের ভেড়ী বাদ রক্ষা করে থাকে, একদল   স্বার্থান্বেষী মহল  সরকারি গাছ কেটে রাতারাতি মাদ্রাসা নির্মাণ করে জায়গা দখলে মেতে উঠেছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় লোকজন।



সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, এলাকায় পাউবো নির্মিত বেড়ি বাঁধের দুই পাশে বনবিভাগের সরকারি গাছ লাগানো ছিলো,   ওই সরকারি গাছ গুলো রাতের আঁধারে কেটে ও বন্যানিয়ন্ত্রণ বাঁধ কেটে এর ওপরে মাদ্রাসা নির্মাণ করা হয়েছে। 


এলাকাবাসী জানান, এই বেড়ি বাঁধের ওপর দিয়ে প্রতিদিন কয়েক হাজার মানুষ ছাড়াও রিকশা, ভ্যান, মোটরসাইকেল মারাত্মক ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করে।


 দক্ষিণ চরকচ্ছিয়া  গ্রামে শত বছরের পুরনো সরকারি কাঁচা বেড়ি বাঁধ দখল করে মাদ্রাসা নির্মাণ করায়  যাতায়াতের জন্য ব্যবহৃত মেঠোপথটি প্রায় বন্ধ হয়ে গেছে। চরম দুর্ভোগে পড়েছে হাজার হাজার মানুষ।

 অবিলম্বে অবৈধ দখলদারদের উচ্ছেদ করে সরকারি বেড়িবাঁধটি উন্মুক্ত করতে স্থানীয় প্রশাসনের প্রতি দাবি জানিয়েছেন তারা।

logo সম্পাদক ও প্রকাশক: মিরাজুন নুরিয়া