ঢাকা ২৩ ডিসেম্বর, ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম
পলাশের সাবেক এমপি পোটনকে তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত ময়মনসিংহে বিপুল পরিমাণে অস্ত্র ও মাদক উদ্ধার দক্ষ যুব গড়বে দেশ: কেন্দুয়ায় দিনব্যাপী যুব উন্নয়ন ও সচেতনতামূলক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত খোকসা একতারপুরে বিএনপি'র কর্মী সমাবেশ মতানৈক্য ভুলে দলের জন্য কাজ করুন - সৈয়দ আমজাদ আলী হাতীবান্ধায় জামায়াতে যোগ দিলেন এবি পার্টির নেতা নেত্রকোনার কেন্দুয়ায় জন্ম নিবন্ধন বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য ইউএনও’র বিশেষ উদ্যোগ মানিকগঞ্জে ৩ দিনব্যাপী ‘বিশ্ব ইজতেমা’ রুমির কথা ও সুরে প্রথমবার ন্যান্সি-মিলন মানিকগঞ্জে নবাগত পুলিশ সুপার মোছাঃ ইয়াছমিন খাতুন বকশীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার বিদায় বরণ সংবর্ধনা

সুবর্ণচরে পাউবোর বেড়ি বাঁধ কেটে ও বেড়ি বাঁধের পাশে থাকা সরকারি গাছ কেটে মাদ্রাসা নির্মাণ!

#

নিজস্ব প্রতিবেদক

১২ নভেম্বর, ২০২১,  10:17 AM

news image




নোয়াখালী সুবর্ণচর উপজেলার ৫নং চরজুবিলী ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ড দক্ষিণ কচ্ছিয়া গ্রামে (দক্ষিণ হালিম বাজার) এলাকায়  পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) বন্যানিয়ন্ত্রণ বাঁধ কেটে ও বাঁধের পাশের সরকারি গাছ কেটে মাদ্রাসা নির্মাণের অভিযোগ পাওয়া গেছে।


পানি উন্নয়ন বোর্ডের জায়গায়   সরকারি বেড়িবাঁধের ভাঙ্গন রোধ করার লক্ষ্যে সামাজিক বন বিভাগ ও স্থানীয় জনগণের গড়ে তোলা বনায়ন, আর সেই বনায়ন অবৈধভাবে রাতারাতি কেটে গড়ে তুলছে মদিনাতুল উলূম নূরানী তা'লিমূল কোরআন নামে একটি মাদ্রাসা । যে গাছ পানি উন্নয়ন বোর্ডের ভেড়ী বাদ রক্ষা করে থাকে, একদল   স্বার্থান্বেষী মহল  সরকারি গাছ কেটে রাতারাতি মাদ্রাসা নির্মাণ করে জায়গা দখলে মেতে উঠেছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় লোকজন।



সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, এলাকায় পাউবো নির্মিত বেড়ি বাঁধের দুই পাশে বনবিভাগের সরকারি গাছ লাগানো ছিলো,   ওই সরকারি গাছ গুলো রাতের আঁধারে কেটে ও বন্যানিয়ন্ত্রণ বাঁধ কেটে এর ওপরে মাদ্রাসা নির্মাণ করা হয়েছে। 


এলাকাবাসী জানান, এই বেড়ি বাঁধের ওপর দিয়ে প্রতিদিন কয়েক হাজার মানুষ ছাড়াও রিকশা, ভ্যান, মোটরসাইকেল মারাত্মক ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করে।


 দক্ষিণ চরকচ্ছিয়া  গ্রামে শত বছরের পুরনো সরকারি কাঁচা বেড়ি বাঁধ দখল করে মাদ্রাসা নির্মাণ করায়  যাতায়াতের জন্য ব্যবহৃত মেঠোপথটি প্রায় বন্ধ হয়ে গেছে। চরম দুর্ভোগে পড়েছে হাজার হাজার মানুষ।

 অবিলম্বে অবৈধ দখলদারদের উচ্ছেদ করে সরকারি বেড়িবাঁধটি উন্মুক্ত করতে স্থানীয় প্রশাসনের প্রতি দাবি জানিয়েছেন তারা।

logo সম্পাদক ও প্রকাশক: মিরাজুন নুরিয়া