আসন্ন ৩নং সুরমা ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী শামসুল আলম রাসেলের মোটরসাইকেল মার্কা রয়েছেন আলোচনার শীর্ষে। চায়ের টেবিল থেকে শুরু করে রাজনৈতিক অঙ্গনে তাকে নিয়ে আলোচনা চলছে।

বিশেষ করে তরুণ প্রজন্মের মধ্যে ক্লিন ইমেজের নেতা হিসেবে এরমধ্যেই তার গ্রহণযোগ্যতা তৈরি হয়েছে। তিনি নির্বাচিত হলে এলাকার উন্নয়নের ধারা অব্যাহত ও মাদক বিরোধী তৎপরতা আরো গতিশীল হবে বলে মনে করেন স্থানীয়রা।

স্থানীয় এলাকাবাসীর সাথে কথা বলে জানা যায় ৩নং সুরমা ইউনিয়নবাসী পরিবর্তন চায়,এমন একজন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান চায় যিনি সর্বদা এলাকার রাস্তাঘাট কালভার্ট উন্নয়ন করবে এবং জনগণের পাশে থেকে তাদের সেবা করবে, এক জরিপে দেখা যায়, স্থানীয় জনগণের পছন্দের তালিকায় শীর্ষে আছে তরুণ প্রজন্মের অহংকার ও শিক্ষানুরাগী পরিক্ষিত নেতা শামসুল আলম রাসেল। জনগণ এই তরুণ নেতা কে চেয়ারম্যান হিসেবে পেতে চায়।

তার এই নৈতিক গুনাবলীর জন্যই আজকের রাজনীতির মাঠে তিনি একজন জননন্দিত, জনপ্রিয় নেতা হিসেবে সকলের নিকট পরিচিত। তার এই জনপ্রিয়তা থাকার পরও তিনি কখনো ক্ষমতার অপব্যবহার করেনি, অহংকার করেননি।অনেকজনের সঙ্গে আলাপকালে তারা বলেন, এমন একজন নেতার কর্মী হতে পেরে আমাদের অহংকার হয়, আমরা গর্ব করি।উনার আরও বলেন, তার নিকট যেকোনো সাধারণ নাগরিক যেকোন ধরনের সহযোগীতার জন্য তার নিকট স্মরনাপন্ন হলে তিনি তাদেরকে শূন্য ফিরিয়ে দেননি। তিনি করে দেন তার সহযোগিতা। তিনি তরুণ প্রজন্মকে গুরুত্ব দিয়েছেন।

সারেজমিনে ঘু্রে এলাকার সাধারন জনতার সাথে কথা বলে জানা যায়, অন্যায়ের বিরুদ্ধে – ন্যায়ের পক্ষে সদা অবিচল ব্যক্তিত্ব শামসুল আলম রাসেল এলাকার ধর্মীয় শিক্ষা ,জনকল্যাণ মূলক বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের তার ব্যাপক অবদানে নানা মহলে প্রশংসীত। এলাকার প্রায় প্রতিটি জনকল্যাণমূলক প্রতিষ্ঠানের উন্নতি সাধনে সমাজ সেবায় নিবেদীত প্রাণ এই মানুষটির পৃষ্টপোষকতা সুদিক নির্দেশনা উল্লেখ করার মতো। অসহায় গরীব দুঃখী মানুষের সাহায্য- সহযোগিতা দানে তিনি পরোপকারী ও আন্তরিক ব্যক্তিত্ব হিসেবে চিহ্নিত।